সূরা আন-নযিআ’ত () - سورة النازعات
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
يَقُولُونَ أَإِنَّا لَمَرْدُودُونَ فِي الْحَافِرَةِ (۱۰)
তারা বলেঃ আমরা কি উলটো পায়ে প্রত্যাবর্তিত হবই-
إِذْ نَادَاهُ رَبُّهُ بِالْوَادِ الْمُقَدَّسِ طُوًى (۱٦)
যখন তার পালনকর্তা তাকে পবিত্র তুয়া উপ্যকায় আহবান করেছিলেন,
اذْهَبْ إِلَىٰ فِرْعَوْنَ إِنَّهُ طَغَىٰ (۱۷)
ফেরাউনের কাছে যাও, নিশ্চয় সে সীমালংঘন করেছে।
وَأَهْدِيَكَ إِلَىٰ رَبِّكَ فَتَخْشَىٰ (۱۹)
আমি তোমাকে তোমার পালনকর্তার দিকে পথ দেখাব, যাতে তুমি তাকে ভয় কর।
فَأَخَذَهُ اللَّهُ نَكَالَ الْآخِرَةِ وَالْأُولَىٰ (۲۵)
অতঃপর আল্লাহ তাকে পরকালের ও ইহকালের শাস্তি দিলেন।
إِنَّ فِي ذَٰلِكَ لَعِبْرَةً لِمَنْ يَخْشَىٰ (۲٦)
যে ভয় করে তার জন্যে অবশ্যই এতে শিক্ষা রয়েছে।
أَأَنْتُمْ أَشَدُّ خَلْقًا أَمِ السَّمَاءُ ۚ بَنَاهَا (۲۷)
তোমাদের সৃষ্টি অধিক কঠিন না আকাশের, যা তিনি নির্মাণ করেছেন?
وَأَغْطَشَ لَيْلَهَا وَأَخْرَجَ ضُحَاهَا (۲۹)
তিনি এর রাত্রিকে করেছেন অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং এর সূর্যোলোক প্রকাশ করেছেন।
أَخْرَجَ مِنْهَا مَاءَهَا وَمَرْعَاهَا (۳۱)
তিনি এর মধ্য থেকে এর পানি ও ঘাম নির্গত করেছেন,
يَوْمَ يَتَذَكَّرُ الْإِنْسَانُ مَا سَعَىٰ (۳۵)
অর্থাৎ যেদিন মানুষ তার কৃতকর্ম স্মরণ করবে
وَأَمَّا مَنْ خَافَ مَقَامَ رَبِّهِ وَنَهَى النَّفْسَ عَنِ الْهَوَىٰ (٤۰)
পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সামনে দন্ডায়মান হওয়াকে ভয় করেছে এবং খেয়াল-খুশী থেকে নিজেকে নিবৃত্ত রেখেছে,
يَسْأَلُونَكَ عَنِ السَّاعَةِ أَيَّانَ مُرْسَاهَا (٤۲)
তারা আপনাকে জিজ্ঞাসা করে, কেয়ামত কখন হবে?
إِنَّمَا أَنْتَ مُنْذِرُ مَنْ يَخْشَاهَا (٤۵)
যে একে ভয় করে, আপনি তো কেবল তাকেই সতর্ক করবেন।